মাইম একাডেমীর সার্থক প্রযোজনা আলু চাষী
নীরেশ ভৌমিক: আলু চাষীরা আলু চাষ করে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। আলু নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ঋণগ্রস্থ আলু চাষীরা মহা সমস্যায় পড়েছেন। চড়া সুদে ঋণ নিয়ে পর্যাপ্ত ফসল ঘরে তুলতে না পেরে কেউ কেউ হতাশ হয়ে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হচ্ছেন। আলু চাষীদের এই দুঃখজনক ঘটনা নিয়ে মূকাভিনয় নাটক করে চলেছেন ঠাকুরনগরের মাইম একাডেমী অফ কালচারের মূকাভিনেতা’গণ।

মাইম একাডেমীর কর্ণধার পুরস্কারপ্রাপ্ত মূকাভিনেতা চন্দ্রকান্ত শিরালী জানান, সম্প্রতি তারা স্থানীয় সন্ধ্যা-কুমুদ সাংস্কৃতিক সংস্থার উৎসবে এবং নহাটা হাইস্কুলের ৭৫ বর্ষ পূর্তি উৎসবে এবং কোচবিহারের ছায়ানীড় সাংস্কৃতিক সংস্থার বার্ষিক অনুষ্ঠানেও নাটকটি মঞ্চস্থ করে এসেছেন। বেদনাদায়ক এই নাটকটিতে দরিদ্র কৃষকদের নিদারুণ অবস্থা সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে। দর্শকদের নিকট থেকে বেশ প্রশংসা কুড়াচ্ছেন সংস্থার মূকাভিনয় শিল্পী’গণ।

নির্দেশক শ্রী শিরালী জানান, ইতিপূর্বে তারা বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের আহ্বানে বসিরহাট মহাকুমার বিভিন্ন ব্লকে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত মূকাভিনয় (নাটক) করে গ্রাম-গঞ্জের সাধারণ মানুষ জনকে স্বাস্থ্য বিষয়ে সচেতন করার প্রয়াস চালিয়েছেন।







